হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা?
আজকের এই পোস্টে আমরা প্রথম অধ্যায়ের পাঠ ৭ এর ন্যানোটেকনোলজি, কম্পিউটার ক্রাইম ও নৈতিকতা নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।
এখানে আমরা বইয়ের থেকে একবারে সামারায়েজ করে আলোচনা করেছি।
শুধু আলোচনাই করিনি আলোচনা শেষে এটা টপিক থেকে আসতে পারে এমন কিছু প্রশ্ন ও উত্তর দিয়ে দিয়েছি। তো চলো প্রথমে আমরা আলোচনা শুরু করিঃ
ন্যানো টেকনোলজি ( Nano technology):
এক মিটারের ১০০ কোটি ভাগের এক ভাগ হলো এক ন্যানোমিটার। আর এ ন্যানোমিটার স্কেলের সাথে যে সমস্ত টেকনোলজি সম্পর্কিত সেগুলোকেই ন্যানো টেকনোলজি (Nano Technology) বলা হয়।

ন্যানো টেকনোলজি (Nano Technology) হলো বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি যা পরিচালিত হয় ন্যানো স্কেলে যেটি ১ থেকে ১০০ ন্যানো মিটার হয়ে থাকে। অন্যভাবে বলা যায়, ন্যানো টেকনোলজি বা ন্যানো প্রযুক্তি হলো পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস (যেমন- রোবট) তৈরি করার জন্য ধাতব ও বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।
ন্যানোসায়েন্স এবং ন্যানো টেকনোলজি হলো একক অণু-পরমাণু দেখা এবং নিয়ন্ত্রণ করার সামর্থ্য। ন্যানো প্রযুক্তির ফলে কোনো উপকরণকে এতটাই ক্ষুদ্র করে তৈরি করা যায় যে, এর থেকে আর ক্ষুদ্র করা। সম্ভব নয়।
প্রধান ব্যবহার:
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার তৈরি: কম্পিউটারের মেমোরি, গতি, দক্ষতা ইত্যাদি বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন হার্ডওয়্যার এবং ভিডিও গেমস কনসোল তৈরিতে ন্যানোটেকনোলজি ব্যবহৃত হয়।
ক্রীড়া সামগ্রী তৈরি: টেনিস বলের স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য, বাতাসে গলফ বলের পজিশন ঠিক রাখার জন্য, রাকেটের শক্তি ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও খেলোয়াড়দের জুতা, মোজা, ট্রাউজার প্রভৃতির স্থায়িত্ব বৃদ্ধি ও আমারপ্রদ করার জন্য ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহৃত হয়।
খাদ্যশিল্পে ব্যবহারঃ খাদ্য উপাদানের রং, টেক্সার, স্বাদ বৃদ্ধি, প্যাকেজিং, সংরক্ষন।
প্রথম ধারনা প্রদান করেন – রিচার্ড ফেম্যান ।
নৈতিকতা:
তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সমাজের সকল ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করা শুরু করেছে। এর ফলে কম্পিউটার ও সাইবার অপরাধ, গোপনীয়তা, ব্যক্তি স্বাক্সতা বা আইডেনটিটি, চাকুরি, স্বাস্থ্য ও কর্ম পরিবেশ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে নৈতিকতার বিষয়টির উদ্ভব হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধি ও নৈতিকতা রক্ষা করতে পারলে কম্পিউটার অপরাধ, সাইবার অপরাধ, হ্যাকিং সফটওয়্যার পাইরেসি ইত্যাদি অপরাধমূলক ও অনৈতিক কাজের প্রবণতা অনেকাংশ হ্রাস পাবে বলে আশা করা যায়।
সমাজে সুনাগরিক হিসেবে পরিচিতি গড়ে তুলতে তথ্য প্রযুক্তিতে নৈতিকতার বিষয়গুলো মেনে চলা উচিত। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজের দক্ষতা ও জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সমাজ জীবনের কল্যাণকর কাজে নিজেদের নিয়োজিত করা উচিত তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সকল কাজে সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং নীতিমালা মেনে চলা উচিত।
এছাড়া সুনাগরিক হিসেবে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। যেমন- জনগণের সমস্যার কারণ হয় এমন কোনো তথ্যের ভূল উপস্থাপন না করা, ব্যক্তিগত অর্জনের জন্য অবৈধভাবে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করা। এর পাশাপাশি জনগণকে তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন অবদান সম্পর্কে অবিহিত করতে হবে এক্ষেত্রে চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষি, ব্যবসায় ইত্যাদিতে তথ্য প্রযুক্তির ইতিবাচক ব্যবহার সম্পর্কে সবাইকে আগ্রহী করতে হবে।
কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনসমূহে কম্পিউটার ইথিকস একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর মাধ্যমে অন্যের ক্ষতি করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার না করা, অন্য ব্যক্তির কম্পিউটার কাজের উপর হস্তক্ষেপ করা, অন্য ব্যক্তির ফাইলসমূহ হতে গোপনে তথ্য সংগ্রহ না করা, মিথ্যা সাক্ষ্য প্রমাণ বহনের জন্য কম্পিউটারকে ব্যবহার না করা, অনুমতি ব্যতিরেকে অন্যের কম্পিউটার রিসোর্স ব্যবহার না করা প্রভৃতি ইথিকস্ সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
হ্যাকিং (Hacking):

অনুমতি ব্যতীত কোন কম্পিউটার নেটওয়র্কে প্রবেশ করে কম্পিউটার ব্যবহার করা অথবা কোন কম্পিউটাকে মোহচ্ছন্ন করে তার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়াকে হ্যাকিং বলে।
প্লেজিয়ারিজম:
যে কোন উৎসের লেখা সংযোজন করা হলে তাতে অবশ্যই মূল লেখকের নাম উল্লেখ করা না হলে যে ধরনের অপরাধ হয় তাই এটি ।
সমাজজীবনে তথ্য ও যোগাযগ প্রযুক্তির প্রভাব :
সুফলঃ অপচয় কমায়, সময় বাচায়, দক্ষতা বৃদ্ধি, তথ্যের প্রাচুর্্যতা, দ্রুত যোগাযোগ, ভিডিও কনফারেন্সিং, ব্যাবসা-বাণিজ্যে, মনুষ্যশক্তির অপচয় কমায়, শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়ন, ই-গভর্নেন্স, যোগাযোগ, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান, বিনোদন, প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়ণ ও সহজীকরণ ।
কুফলঃ অপরাধপ্রবনতা, অশ্লীলতা, তথ্যের গোপনীয়তা প্রকাশ, বেকারত্ব সৃষ্টি, শারীরিক সমস্যা্ বুদ্ধিমত্তার ক্ষতিগ্রস্থতা, মিথ্যা প্রচারণা ।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন:
বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, আউটসোর্সিং, ব্যবসায় উন্নয়ন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ক্ষুদ্র ব্যবসায়, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ণ, শিক্ষায় বিস্তার লাভ, ই-গভারনেন্স, ই-কমার্স, ই-কৃষি, ই-ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, নারীর উন্নয়ণ,ইয়পরিবেশ সংরক্ষণ ।
তো এখানে আমাদের আলোচনা শেষ হচ্ছে, এবার এই টপিক থেকে আসতে পারে এমন কিছু প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলঃ
ক-অংশ – জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরঃ (১ নম্বর)
১। প্লেজিয়ারিজম কী?
উত্তরঃ মূল লেখক বা স্রষ্টার অনুমতি ছাড়া তার কর্ম বা সৃষ্টি অন্য নামে ব্যবহার করাকে প্লেজিয়ারিজম বলে।
২। হ্যাকিং কী?
উত্তর: হ্যাকিং (Hacking): অনুমতি ব্যতীত কোন কম্পিউটার নেটওয়র্কে প্রবেশ করে কম্পিউটার ব্যবহার করা অথবা কোন কম্পিউটাকে মোহচ্ছন্ন করে তার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়াকে হ্যাকিং বলে।
৩। ন্যানোটেকনোলজি কী?
উত্তর: ন্যানো টেকনোলজি: ন্যানোপ্রযুক্তি হলো পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার জন্য ধাতব ও বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।
৪। ন্যানো প্রযুস্ত্রি জনক কে?
উত্তর: রিচার্ড ফাইনম্যানকে ন্যানো প্রযুক্তির জনক বলা হয়।
খ-অংশ – অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তরঃ (২ নম্বর)
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারে নৈতিকতা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: নৈতিকতা হচ্ছে মানুষের কাজ-কর্ম, আচার-ব্যবহারের সেই মূলনীতি যার উপর ভিত্তি করে মানুষ একটি কাজের ভাল বা মন্দ দিক বিচার বিশ্লেষণ করতে পারে।
তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সমাজের সকল ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করা শুরু করেছে। এর ফলে কম্পিউটার ও সাইবার অপরাধ, গোপনীয়তা, ব্যক্তি স্বাক্সতা বা আইডেনটিটি, চাকুরি, স্বাস্থ্য ও কর্ম পরিবেশ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে নৈতিকতার বিষয়টির উদ্ভব হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধি ও নৈতিকতা রক্ষা করতে পারলে কম্পিউটার অপরাধ, সাইবার অপরাধ, হ্যাকিং সফটওয়্যার পাইরেসি ইত্যাদি অপরাধমূলক ও অনৈতিক কাজের প্রবণতা অনেকাংশ হ্রাস পাবে বলে আশা করা যায়।
২। হ্যাকিং নৈতিকতা বিরোধী কর্মকাণ্ড-ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: হ্যাকিং নৈতিকতা বিরোধী কর্মকান্ড: হাকিংয়ের মাধ্যমে সাইবার অপরাধ সংঘঠিত হয়। সাইবার আক্রমণ এক ধরণের ইলেকট্রনিক আক্রমন যাতে ক্রিমিনালরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কারও সিস্টেমে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করে ফাইল, প্রোগ্রাম কিংবা হার্ডওয়্যার ধ্বংস বা ক্ষতি সাধন করে। একে সাইবার (Vandalism) ও বলা হয়।
৩। সুনাগরিকের দায়িত্ব পালন করতে হলে কীভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করা প্রয়োজন? ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ সমাজে সুনাগরিক হিসেবে পরিচিতি গড়ে তুলতে তথ্য প্রযুক্তিতে নৈতিকতার বিষয়গুলো মেনে চলা উচিত। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজের দক্ষতা ও জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সমাজ জীবনের কল্যাণকর কাজে নিজেদের নিয়োজিত করা উচিত তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সকল কাজে সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন এবং নীতিমালা মেনে চলা উচিত। এছাড়া সুনাগরিক হিসেবে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
যেমন- জনগণের সমস্যার কারণ হয় এমন কোনো তথ্যের ভূল উপস্থাপন না করা, ব্যক্তিগত অর্জনের জন্য অবৈধভাবে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করা। এর পাশাপাশি জনগণকে তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন অবদান সম্পর্কে অবিহিত করতে হবে এক্ষেত্রে চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষি, ব্যবসায় ইত্যাদিতে তথ্য প্রযুক্তির ইতিবাচক ব্যবহার সম্পর্কে সবাইকে আগ্রহী করতে হবে।
৪। নিরাপত্তা ব্যবস্থার সাথে ICT এর সাম্প্রতিক প্রবণতার কোন উপাদানটি সম্পর্কযুক্ত ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: সামাজিক যোগাযোগ: আইসিটিতে সামাজিক যোগাযোগ বলতে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানুষে মানুষে মিথস্ক্রিয়াকেই বোঝায়। এর অর্থ হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে যোগাযোগ ও ভাব প্রকাশের জন্য মানুষ যা কিছু সৃষ্টি, বিনিময় কিংবা আদান-প্রদান করে তাই সামাজিক যোগাযোগ।
ইন্টারনেটে গড়ে উঠেছে অনেক প্ল্যাটফর্ম, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুইটি মাধ্যম হলো ফেসবুক ও টুইটার।
৫। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের জন্য ক্ষতিকর? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: যে প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ, এর সত্যতা ও বৈধতা যাচাই, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, আধুনিকীকরণ, পরিবহন, বিতরণ ও ব্যবস্থাপনা সম্পাদিত হয়, তাকে তথ্য প্রযুক্তি বা ইনফরমেশন টেকনোলজি বলে। কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনসমূহে কম্পিউটার ইথিকস একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এর মাধ্যমে অন্যের ক্ষতি করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার না করা, অন্য ব্যক্তির কম্পিউটার কাজের উপর হস্তক্ষেপ করা, অন্য ব্যক্তির ফাইলসমূহ হতে গোপনে তথ্য সংগ্রহ না করা, মিথ্যা সাক্ষ্য প্রমাণ বহনের জন্য কম্পিউটারকে ব্যবহার না করা, অনুমতি ব্যতিরেকে অন্যের কম্পিউটার রিসোর্স ব্যবহার না করা প্রভৃতি ইথিকস্ সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
৬। সাইবার ক্রাইম বলতে কী বোঝ?
উত্তর: ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে যে সকল ক্রাইম সংঘটিত হয় তা সাইবার ক্রাইম নামে পরিচিত। সাইবার ক্রাইম একটি কম্পিউটার অপরাধ। এর মাধ্যমে সফটওয়্যার পাইরেসি, সাইবার আক্রমণ, সাইবার চুরি এবং কম্পিউটার হ্যাকিং এর মতো মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে।
৭। আণবিক পর্যায়ের গবেষণার প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: আণবিক পর্যায়ে গবেষণার প্রযুক্তিটি হলে ন্যানো প্রযুক্তি।
ন্যানো টেকনোলজি বা ন্যানো প্রযুক্তি হলো পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস (যেমন- রোবট) তৈরি করার জন্য ধাতব ও বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।
ন্যানোসায়েন্স এবং ন্যানো টেকনোলজি হলো একক অণু-পরমাণু দেখা এবং নিয়ন্ত্রণ করার সামর্থ্য। ন্যানো প্রযুক্তির ফলে কোনো উপকরণকে এতটাই ক্ষুদ্র করে তৈরি করা যায় যে, এর থেকে আর ক্ষুদ্র করা। সম্ভব নয়।
৮। কম্পিউটার ও ক্রীড়া সামগ্রী তৈরিতে ন্যানোপ্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: কম্পিউটার ও ক্রীড়া সামগ্রী তৈরিতে ন্যানো টেকনোলজির ব্যবহার নিমে ব্যাখ্যা করা হলো।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার তৈরি: কম্পিউটারের মেমোরি, গতি, দক্ষতা ইত্যাদি বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন হার্ডওয়্যার এবং ভিডিও গেমস কনসোল তৈরিতে ন্যানোটেকনোলজি ব্যবহৃত হয়।
ক্রীড়া সামগ্রী তৈরি: টেনিস বলের স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য, বাতাসে গলফ বলের পজিশন ঠিক রাখার জন্য, রাকেটের শক্তি ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও খেলোয়াড়দের জুতা, মোজা, ট্রাউজার প্রভৃতির স্থায়িত্ব বৃদ্ধি ও আমারপ্রদ করার জন্য ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহৃত হয়।
Nano Technology Nano Technology Nano Technology Nano Technology Nano Technology Nano Technology